Hasnat Abdullah
গণতান্ত্রিক শকুনদের সাথে ছাত্রদের লড়াইটা জমে উঠেছে!!
তবে আফসুসের কথা হলো, ছাত্ররা নিজেরাই শকুন হবার পথে চলে যাবে যদি ভুল করে৷

আসলে সমস্যাটা গোড়াতেই তৈরী হয়ে আছে। আমরা যে লড়াইটা করলাম তা ছিল জুলুম, অপশাসনের বিরুদ্ধে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে। এবং এই জুলুমের শাসন গণতন্ত্র নামক শয়তানী সিস্টেমের কারণেই সৃষ্টি হয়েছিল।

এদিকে লড়াই শেষে যখন একজন জালিমের সাময়িক বিদায় হলো, তখন বলা হচ্ছে এই লড়াইটা গণতন্ত্র এবং সেকুলারিজম প্রতিষ্ঠার লড়াই ছিল।

চোখের সামনে থেকে ইনসাফ বাদ দিয়ে দিল। গণতন্ত্রকে সুশাসনের একমাত্র সোল এজেন্ট করে রাখা হলো। সেকুলার গণতন্ত্রকে এমন পবিত্র বানিয়ে রাখা হলো যে, আর কোন আলোচনাই আনা যাবে না।

আসলে এটাই সেই হুবাল মূর্তি যা শয়তানকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখে। কারণ ইনসাফের সাথে আল্লাহর সম্পর্ক আর জুলুমের সাথে শয়তানের। গণতন্ত্র সেই শয়তানেরই প্রদত্ত সিস্টেমের নাম যা জুলুম তৈরী করে।

আপনি যখন ইনসাফ প্রতিষ্ঠার কথা বলবেন, তখন ইনসাফ কি তা ডিফাইন করতে হবে। এরপর আসবে ঐ ইনসাফ প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি কি তা নিয়ে আলোচনা।

২৪ এর বিপ্লব পরবর্তী আমাদের সকল আলোচনার কেন্দ্রে থাকা দরকার ছিল এটাই যে, এবার আমরা কোন আইন দিয়ে কোন পদ্ধতিতে শাসিত হবো। কিন্তু আমাদেরকে আগে থেকেই সেট করে দেয়া হয়েছে যে, এই গণতন্ত্রের মূর্তিটা ভাঙ্গা যাবে না, যা করবে এটাকে পূঁজা করেই, এর বাইরে যাওয়া যাবে না।

আমি বিশ্বাস করি এখনো যে, তরুণরা নষ্ট হয়ে যায়নি। তারা এখনো বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

তাহলে চলো আলোচনা করি কোন ব্যবস্থা দিয়ে এই ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব তা নিয়ে। এবং সংস্কার, নির্বাচনের খেলা তো তাদের খেলা যারা পুরো পৃথিবীতে জুলুম কায়েম করে রেখেছে। আমাদের খেলা তো এটা না।

গণতান্ত্রিক শকুনরা ওঁত পেতে আছে, কখন ইলেকশন হবে, আবার আমরা হরিণ শিকার করবো। তারপর সবাই মিলে ক্ষমতার হরিণকে ভাগ করে খাব।

৭১ এ একিভাবে মানুষ ইনসাফের আশায় রক্ত দিল, ৯০ তেও দিল। কিন্তু একিভাবে সেটাকে হাইজ্যাক করে নিল পুরনো শকুনরা। তারা কোনভাবেই মানুষের আইন তৈরী করার শয়তানী সিস্টেমের মূর্তি ভাঙ্গতে দেয়নি।

আপনারা বুঝতে পারছেন কেন অন্য দলগুলো চায় না আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হোক?
কারণ তারা নিজেরাও একি রকম দল, অচিরেই একি কারণে তাদের নিষিদ্ধ করার দাবী উঠবে।

মানবজাতির জন্য কোন ব্যবস্থা সঠিক ও কোনটা ইনসাফ তা বের না করে আর যাই করেন সমাধান হবে না, বরং বিপ্লবের ধারকরাই জালিমে পরিণত হবে অচিরেই। আমরা যেন জালিমে পরিণত হবার আগেই বিষয়টা বুঝতে পারি সেই কামনায়....

সরকার কী করছে?

একটা কথা বলে রাখি, পুলিশের মধ্যে ভাল-মন্দ মিক্সড থাকলেও র‍্যাবের ৯৯% ই হলো হত্যাকাণ্ড, গুম, খুন এবং আওয়ামী লীগের ফ্যাসিজমের সাথে জড়িত। সুতরাং এদেরকে সমূলে কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে।

image

image

ব্যাপার কি🙄

image

🔴 একজন প্রত্যক্ষদর্শী কামাল আদাউন হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ হোসাম আবু সাফিয়াকে গ্রেপ্তারের বিবরণ বর্ণনা করেছেন

দখলদার তলব করে ড. হোসাম, তাকে লাঞ্ছিত ও মারধর করে এবং তাকে হাসপাতাল খালি করতে এবং মাত্র 25 জন মেডিকেল স্টাফকে রেখে যেতে বলে।

ডাঃ হোসামকে অনেক ডাক্তার এবং রোগীর সাথে আল ফাখৌরা স্কুলে স্থানান্তর করা হয়েছিল

দখলদাররা তাকে 4 ডাক্তার ও রোগীসহ স্কুলের উঠানে ডেকে পাঠায়

তাদের জামাকাপড় খুলে দেওয়া হয়েছিল এবং বৈদ্যুতিক তার দিয়ে পাগলের মতো মারধর করা হয়েছিল আমরা তাদের চিৎকার এবং তারের আঘাতের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম।

পরে তাদের গ্রেফতারের ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত দখলদার বাহিনী তাদের অজ্ঞাত এলাকায় নিয়ে যায়।

সোর্স - টেলিগ্রাম

image

চক্রান্ত।
কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানার মাধাইয়া বাজার পুরে শেষ হয়ে গেলো..

রিজভী সাহেব দেখছেন?🤷🏼‍♂️ আমরা ভুলিনি

ভারতের খুনী অমিত শাহের সামনে এমন নত হয়ে যাওয়া বিএনপিকে দেখতে চায় না বাংলাদেশ। ক্ষমতা ভারত দিবে না, জনগণ ভোট দিলে বিএনপি ক্ষমতায় বসবে।

image

এসব কি চক্রান্ত আল্লাহ 😕

image

অবশ্যই।

image

এভাবে একের পর এক আগুনের ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সরকার কবে হুশিয়ার হবে।

image