Descubrir MensajesExplore contenido cautivador y diversas perspectivas en nuestra página Descubrir. Descubra nuevas ideas y participe en conversaciones significativas
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সুখরঞ্জন বালি কীভাবে ভারতের কারাগারে পৌঁছেন তার এক লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন তিনি।
ঘটনাটি ঘটে ২০১২ সালের ৫ নভেম্বর সকালে। অপহৃত হওয়ার পর তার সাথে কী কী ঘটেছে বাসস’র সাথে আলাপকালে তার বিশদ বর্ণনা তুলে ধরেন সুখরঞ্জন বালি।
বাইকের পেছনে ছিল স্ত্রী আর সাত বছরের সন্তান।
আব্দুল্লাহপুর, কেরানীগঞ্জ টোল প্লাজায় টাকা দেওয়ার সময় সন্তান বাবার কাছে আবদার করে, ‘বাবা আমি টাকা দিবো।’
বাবা সন্তানের হাতে টাকা দেয়!
ঠিক তখনই পেছন থেকে ছুটে আসা দ্রুত গতির বাস সবকিছু স্তব্ধ করে দেয়।
কাকতালীয় ভাবে ঐ বাবা বেঁচে গেলেও, তার চোখের সামনে মারা যায় স্ত্রী আর সন্তান।
ভদ্রলোক ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে থেমে থেমে বললেন,
‘আমি তাকিয়ে দেখি আমার সন্তানের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে গেছে। আমার সন্তানের চোখ বেরিয়ে এসেছে , আর আমার বিবিকে চাকার সাথে বিঁধে টেনে নিয়ে গেছে।’ 😢😢
- সংগৃহীত
নেত্রকোনার পূর্বধলায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সশস্ত্র হামলা চালিয়ে আলোচনায় আসা আওয়ামী লীগের এক নেতা পেয়েছেন আহত হিসেবে সরকারি আর্থিক অনুদান। বিষয়টি জানা নেই বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ১০ হাজার টাকার সরকারি চেক গ্রহণ করেন আব্দুর রাজ্জাক নামের স্থানীয় আওয়ামী লীগের ওই নেতা। তিনি জেলার পূর্বধলা উপজেলার গোহালাকান্দা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট পূর্বধলা উপজেলার শ্যামগঞ্জ বাজারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে কয়েকজন আন্দোলনকারীর বাসাতেও হামলা করা হয়। তবে ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে আহত হন রাজ্জাক। পরে দেশের প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলে তিনি এলাকা ছেড়ে চলে যান।
Md Rohmotullah
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?
Khodeza Begum
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?