কোন ব্যক্তি যখন নামাজে দাড়ায় তখন আল্লাহ তায়ালা তার দিকে পূর্ণ মনোযোগ দেন। আর যখন সে নামাজ থেকে সরে যায়, তখন আল্লাহ তার দিক থেকে মনোযোগ সরিয়ে নেন।

আল্লাহর যিকিরে, সলাতে এবং কুরআন তিলাওয়াতে যে ব্যক্তি সুখ খুঁজে পায় না, সে অন্য কোথাও তা খুঁজে পাবে না।

মানুষ নামাজে দাড়ালে তার জন্য বেহেশতের দরজা খুলে যায় এবং আল্লাহ তায়ালা ও নামাজি ব্যক্তির মধ্যে কোন পর্দা থাকে না।

যারা আল্লাহ্‌র কিতাব পাঠ করে, নামায কায়েম করে, এবং আমি যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে ব্যায় করে নিশ্চয় তারা মুমিনদের অন্তরভুক্ত।

কেউ যখন নামাজের মধ্যে সেজদারত অবস্থায় থাকে তখন সে আল্লাহর সবথেকে কাছে অবস্থান করে।

তোমরা যদি কেউ মানসিকভাবে কষ্টে থাকো তাহলে আল্লাহকে ডাকো এবং নামাজ আদায় করো। তোমার সকল কষ্ট দূর হয়ে যাবে।

ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো নামাজ। যে ব্যক্তি একাগ্রচিত্তে ওয়াক্ত ও সময়ের প্রতি লক্ষ রেখে নামাজ পড়ে সেই মুমিন।

মহানবী (সঃ) বলেন তোমাদের সন্তানদেরকে ৭ বছর বয়স থেকে সালাত আদায়ের জন্য তাগাদা দাও এবং ১০ বছর বয়স থেকে সলাত আদায়কারী হিসেবে গড়ে তুলো।

হযরত আলী ( রাঃ) বলেন আমি জান্নাতের চেয়ে নামাজকে বেশি ভালোবাসি । কারণ জান্নাতের সুখ আমার নিজের জন্য আর নামাজ হলো আমার মহান রাব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টি জন্য।

রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমার উম্মতের উপর সর্বপ্রথম নামাজ ফরজ করেছেন এবং কেয়ামতের দিন সবার আগে নামাজের হিসাব নেয়া হবে।